সমুদ্রের মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে কম্পনের কেন্দ্রস্থল। তাই সুনামির সম্ভাবনা প্রবল বলেই সতর্ক করেছে মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভে। এদিকে কম্পনের জেরে ইকুয়েডরে বহু বাড়ি ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। বহু মানুষ বাড়ি থেকে বার হয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকেন। এদিকে পরপর আফটারশক অনুভূত হওয়ায় অনেকে বাড়ি ঢুকতেও সাহস পাচ্ছেন না। তাঁদের সুরক্ষা ও খাওয়া দাওয়ার বন্দোবস্ত করেছে ইকুয়েডর প্রশাসন। ইকুয়েডরে কম্পনের মাত্রা সবচেয়ে বেশি হলেও কম্পন অনুভূত হয়েছে উত্তর পেরু ও দক্ষিণ কলম্বিয়ায়।