৫ বছরের মধ্যে চাঁদে তাদের মহাকাশচারীরা পায়চারি করবেন, কারা স্থির করল এই কঠিন লক্ষ্য
২০৩০ সালের মধ্যেই তারা তাদের মহাকাশচারীদের চাঁদে পাঠাবে। মহাকাশচারীরা চাঁদের মাটিতে ঘুরবেন। কারা স্থির করল এমন এক কঠিন লক্ষ্য।
আমেরিকা আর্টেমিস মিশনের হাত ধরে চাঁদে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যে ছুটছে। মানুষ পৌঁছনোর আগে চাঁদে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যন্ত্রপাতি পৌঁছতেও শুরু করেছে। ভারত আপাতত মহাকাশে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যও স্থির করেছে।
এরমধ্যেই অন্য একটি দেশ এবার ঘোষণা করল তারা ২০৩০ সালের মধ্যেই চাঁদে মানুষ পাঠাবে। অর্থাৎ মাত্র ৫ বছর সময়কালের মধ্যেই তারা নিজেদের চাঁদে মানুষ পাঠানোর মত স্বাবলম্বী করে তুলতে পারবে বলেই মনে করছে।
এজন্য এখন থেকেই নিরলস ভাবে তারা একের পর এক মিশন চালাতে থাকবে। পরীক্ষা চলবে। চাঁদে মানুষ পাঠানোর জন্য মহাকাশ বিজ্ঞান ও তার যন্ত্রপাতিতে যে উন্নতির দরকার তা তারা করতে পারবে বলেই আশাবাদী। আর তাদের এই লক্ষ্যের কথা চিন বেশ ঘটা করেই প্রচার করল।
চিনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার-এ একটি সাংবাদিক সম্মেলনে মেঙ্গঝউ-১ মিশন নিয়ে তাদের লক্ষ্যের কথা তুলে ধরেন চায়না ম্যানড স্পেস এজেন্সি-র মুখপাত্র। কিসে চেপে পাড়ি দেবে এই মানব মিশন? মেঙ্গঝউ মহাকাশযানে চেপে মানুষ চাঁদে পাড়ি দিতে চলেছে।
যাকে মহাকাশে পৌঁছে দিয়ে আসবে চিনের লং মার্চ-১০ রকেট। চাঁদে পৌঁছে তানসুও নামে একটি রোভার মানুষদের নিয়ে ঘুরবে। সেই চাঁদে ঘোরার রোভারও তৈরি।
মহাকাশচারীদের চাঁদে ঘোরার জন্য বিশেষ পোশাকও তৈরি। এখন চলছে একের পর এক পরীক্ষা, যাতে লক্ষ্য স্থির রেখে চাঁদে পৌঁছতে পারেন চিনা মহাকাশচারীরা। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা













