মহাকাশে চিনের মহাকাশচারীরা, ছবি - আইএএনএস
মহাকাশচারীরা মহাকাশে পৌঁছে মল, মূত্রত্যাগ করেন কোথায়? এমন কথা অনেকেরই মাথায় ঘোরে। মহাকাশ স্টেশনে একবার পৌঁছে গেলে সেখানে কিন্তু টয়লেট রয়েছে। পৃথিবীর মত সেখানেই প্রাকৃতিক কর্ম সারেন মহাকাশচারীরা।
কিন্তু সারাক্ষণ তো তাঁরা মহাকাশ স্টেশনেই থাকেন না। এখান থেকে রকেটে চড়ে মহাকাশে পৌঁছনো বা ফেরা, মহাকাশে হেঁটে বেড়ানো, প্রয়োজনে স্পেস স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে দীর্ঘ সময় মহাশূন্যে ভেসে নানা কাজ করা এসব লেগেই থাকে।
এখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়। সেই সময় তাঁদের মল, মূত্রত্যাগের প্রয়োজন পড়লে তাঁরা কি করবেন? এজন্য তাঁদের বিশেষ ন্যাপি পরানো হয়। সেই ন্যাপি পরে তাঁরা কাজ করেন। মল, মূত্রত্যাগ করার হলে সেই ন্যাপিতেই তা করেন মহাকাশচারীরা।
এই ন্যাপিতেই এবার বড় ধরনের বদল আসতে চলেছে। চিনের গবেষকরা এই বদল আনছেন। এখন মহাকাশচারীরা যে ন্যাপি ব্যবহার করেন তা ২৬ মিলিমিটার পুরু হয়। যা টানা পড়ে থাকতে ভারী লাগে, একটা অস্বস্তি হতে থাকে।
তাই এই পুরু ন্যাপিকে অতিপাতলা ন্যাপিতে নামিয়ে এনেছেন গবেষকেরা। আগামী দিনে মহাকাশচারীরা ৭ মিলিমিটারের ন্যাপি পরে থাকবেন। এতে তাঁদের ভারীও লাগবেনা। অস্বস্তিও হবেনা।
আবার এই ৭ মিলিমিটার পুরু ন্যাপি ১ কেজির ওপর প্রস্রাব ধরে রাখার ক্ষমতা ধরে। এটা পরে মহাকাশচারীরা আরও নিশ্চিন্তে খোশমেজাজে নিজের কাজ মন দিয়ে করতে পারবেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…