বিমান, প্রতীকী ছবি
২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরে ভারতের আকাশে ডানা মেলেছিল উড়ানের স্বপ্ন। ২০২৪-এ পৌঁছে সে স্বপ্ন পূরণ করেছে ১ কোটি ৪৪ লক্ষ দেশবাসীর। এমন এমন জায়গায় উড়ান তার ডানা মেলেছে যেখানে মানুষ ভাবেননি তাঁরাও তাঁদের প্রাণের ভূমি থেকে উড়ে যাবেন আকাশে।
শুরুটা হয়েছিল দিল্লি থেকে সিমলা উড়ান দিয়ে। তারপর থেকে ৬০১টি একেবারে নতুন সব রুটে শুরু হয়েছে বিমান পরিষেবা। সেখানকার মানুষও সুযোগ পাচ্ছেন দেশের অন্য প্রান্তে বিমান যাত্রা করার।
দেশের যেসব অংশে বিমান পরিষেবা ছিলনা, যেসব রুটে বিমান উড়ত না, সেখানে বিমান পরিষেবা চালু করাই ছিল কেন্দ্রের উড়ান প্রকল্পের লক্ষ্য। সেই উড়ান প্রকল্প যথেষ্ট সাফল্যের মুখ দেখার পর তার সময়সীমা আরও ১০ বছরের জন্য বাড়াল সরকার।
উড়ান প্রকল্পের আওতায় ৮৬টি নতুন বিমানবন্দর কার্যকরি হয়েছে। আগামী দিনে ভারতের যেসব স্থানে এখনও বিমান পরিষেবা নেই, যেসব রুটে বিমান ওড়ার কথা এখনও ভাবতে পারেননা সেখানকার মানুষ, সেসব জায়গায় বিমান পরিষেবা চালু করাই হবে উড়ানের একমাত্র লক্ষ্য।
উড়ানের উদ্যোগে যেমন দেশের সাধারণ মানুষের স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে। তাঁরা আকাশপথেও যাত্রা করতে পারছেন। তেমনই এর হাত ধরে অনেক কর্মসংস্থান হচ্ছে। গত ৭ বছরে ভারতে অনেক নতুন এয়ারলাইন্সও চালু হয়েছে।
উড়ানের সাফল্যের কথা তুলে ধরেছেন কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমানপরিবহন মন্ত্রী রামমোহন নাইডু। আঞ্চলিক বিমান যোগাযোগ পরিষেবা বৃদ্ধিতে শুরু উড়ান প্রকল্প আগামী ১০ বছরে বিমান যোগাযোগকে আরও অনেক শক্তিশালী করতে পারবে বলেই মনে করা হচ্ছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা