ভারতের ধনী রাজ্য, ফাইল ছবি
ভারতে মোট রাজ্যের সংখ্যা ২৮টি। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল রয়েছে ৮টি। এরমধ্যে এক একটি রাজ্যের আর্থিক ভিত্তি এক এক রকম। কোনও রাজ্যের আর্থিক ক্ষমতা তার জিএসডিপি বা গ্রস স্টেট ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট-এর উপর নির্ভর করে থাকে।
সেই অনুযায়ী দেশের সবচেয়ে ধনী রাজ্য হল মহারাষ্ট্র। যার রাজধানী শহর মুম্বইকে বলা হয় দেশের বাণিজ্য রাজধানী। অনেক সংস্থার প্রধান কার্যালয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের প্রধান কার্যালয়, স্টক এক্সচেঞ্জ সবই রয়েছে এই শহরে।
এই জিএসডিপি ধরেই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু। তারপরেই স্থান হয়েছে গুজরাটের। চতুর্থ স্থানের জন্য ফের ফিরে যেতে হবে দক্ষিণে। কর্ণাটক হল দেশের চতুর্থ আর্থিক শক্তিধর রাজ্য। পাঁচ নম্বরে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ। দেশের অন্যতম বৃহৎ এই রাজ্যের স্থান পঞ্চমে।
এখানে মনে হতেই পারে তাহলে কি পশ্চিমবঙ্গ এদের ধারেকাছেই নেই? খতিয়ান কিন্তু বলছে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গই। দেশের এমন এক রাজ্য যাকে রাজ্যের নিরিখে ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি বলা যেতেই পারে।
পশ্চিমবঙ্গকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়া মনে হলেও তা কিন্তু আদপে একটা ধারনা মাত্র। একদিকে সমুদ্র ও অন্যদিকে বরফে মোড়া পাহাড় নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ অবস্থানগত ভাবেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এই রাজ্যের সঙ্গে একাধিক দেশ সীমান্ত ভাগ করে নিচ্ছে। ফলে একাধিক দেশে স্থলপথ বাণিজ্যের জন্য সিল্ক রুটের ক্ষেত্রেও পশ্চিমবঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ।
সেই সঙ্গে উত্তরপূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির সঙ্গে যোগসূত্র বজায় রাখছে পশ্চিমবঙ্গই। এই রাজ্যের হাত ধরেই উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলিতে পৌঁছনো সম্ভব।
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…