সারদাদেবী মন্দির থেকে নৈসর্গিক সৌন্দর্য – সৌজন্যে - উইকিমিডিয়া কমনস
জব্বলপুর থেকে মোটর ছাড়ল সকালে। শহর ছেড়ে মোটর ছুটতে লাগল ঘণ্টায় ৬০/৭০ কিমি বেগে জব্বলপুর-সাতনা রোড ধরে। সুন্দর পিচের রাস্তা। কোথাও এতটুকু খানাখন্দ নেই গাড়িকে হোঁচট খেতে হয় না। এমন রাস্তা সমগ্র মধ্যপ্রদেশের প্রায় সর্বত্রই।
শুরু হল ধু-ধু ফাঁকা প্রান্তর মাইলের পর মাইল। চারদিকে বহুদূরে আবছা পাহাড়শ্রেণি। কখনও চোখে পরিস্কার হয়ে উঠেছে পর্বতমালা, কখনও পথের পাশে পড়ছে ছোট ছোট জনপদ, কখনওবা শস্যভরা সবুজ ক্ষেত। এ পথ সমতল নয়, মালভূমি। কখনও বেশ নিচু আবার কোথাও বেশ উঁচু। সাপের মতো পথ গেছে এঁকেবেঁকে ঢেউ খেলে। মোটর চলছে মধ্যপ্রদেশের রেওয়া ডিভিশনের মধ্যে দিয়ে। এ পথের অধিকাংশই নির্জন, নিস্তব্ধ।
চলেছি মাইহার সারদাদেবী মন্দিরে। উত্তরভারতে যেমন কাটরার (জম্মু) বৈষ্ণোদেবী সুপ্রসিদ্ধ, তেমনই মধ্যভারতে মাইহারের সারদাদেবী জনপ্রিয়, জাগ্রত। একবাক্যে সকলেই নাম জানে, কপালে জোড়হাত ওঠে সারদামাতার নামে, কথায়।
সারা পথে কোথাও থামল না গাড়ি। একটানা মোটর চলে ক্লান্ত হয়ে এসে থামল সারদা মন্দির পাহাড়ের চরণতলে। চলার পথে মন্দির পড়ল বাঁ-পাশে।
সারদা মন্দিরে বাসে আসা যায় সাতনা থেকে। ট্রেনও আসে মাইহার, ৩৬ কিমি। সময় লাগে আধঘণ্টার মতো। জব্বলপুর থেকে এলাম ১৫৭ কিমি।
পাহাড়চুড়োয় মন্দির। ধাপে ধাপে সিঁড়ি উঠে গেছে পাহাড়ের গা বেয়ে। ধীরে ধীরে অসংখ্য সিঁড়ি ভেঙে উঠে এলাম উপরে বাঁধানো অঙ্গনে। এরপর আরও কয়েক ধাপ সিঁড়ি ভেঙে উঠে এলাম উপরে বাঁধানো নাট মন্দিরে। অনাড়ম্বর মন্দির। পরপর চৌকো থামের উপর নির্মিত মন্দিরটি পাথরের নয়, মোজায়েক করা। চারপাশে রেলিং এ ঘেরা। একচূড়া বিশিষ্ট মন্দিরের মাথায় লাল পতাকা উড়ছে পতপত করে। মন্দির থেকে দূরের পাহাড় আর সুললিত প্রকৃতি যেন ছবির মতো।
পায়ে পায়ে এসে দাঁড়ালাম মূল মন্দিরের দোরগোড়ায়। ভিতরে বেদীতে কুচকুচে কালোপাথরের সারদামাঈ। টানাটানা চোখ। নাকে নথ। মাথায় কারুভরা রুপোর মুকুট। উপরে ঝুলছে বড় রুপোর ছাতা। মনহারানো বিগ্রহ দেখা মাত্র অন্তরে অপূর্ব এক আনন্দ সৃষ্টি করে। দূর-দূরান্ত থেকে যাত্রীদের আনাগোনায় বিরাম নেই মধ্যপ্রদেশে মাইহারের সারদা মন্দিরে। বিগ্রহ এখানে দেবী দুর্গা।
দেবী দর্শন ও প্রণাম সেরে আবার সিঁড়ি ভেঙে নামতে যাব, দেখলাম এক বৃদ্ধ সাধুবাবা উঠছেন সিঁড়ি ভেঙে। সাধুবাবাকে দেখামাত্র আমার ভালো লেগে গেল। সিঁড়ির এক পাশে সরে দাঁড়ালাম। লাঠিতে ভর দিয়ে সাধুবাবা উঠে গেলেন মন্দিরে। আমার দিকে একটা পলকও দিলেন না। সিঁড়ি দিয়ে নেমে বসে রইলাম সাধুবাবার ফেরার অপেক্ষায়। দশ মিনিট, পনেরো মিনিট, কুড়ি মিনিট করে কেটে গেল চল্লিশ মিনিট। এবার দেখছি জটাধারী সাধুবাবা নামছেন। শেষ ধাপটা ছাড়তেই সামনে গিয়ে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলাম। ডান হাতের লাঠিটা বাঁ হাতে নিয়ে মাথায় হাতটা বুলিয়ে দিলেন। পথের পাশে একটা গাছ দেখিয়ে হিন্দিতে বললাম,
– বাবা, ওখানে একটু বসবেন, দু-চারটে কথা বলতাম।
প্রসন্নতায় ভরা চোখদুটো আমার চোখে রেখে ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। বৃদ্ধের ঝোলাটা আমার কাঁধে নিয়ে ডান হাত দিয়ে তাঁর বাঁ-হাতটা ধরে ধীরে ধীরে গিয়ে বসালাম গাছ তলায়। বসলাম মুখোমুখি হয়ে। এবার ভালো করে দেখছি সাধুবাবা লক্ষ্মীট্যারা। এমনটা সারাজীবনে পেলাম দুজনকে। বয়েস আন্দাজ ৭০/৭৫-এর মধ্যে। উচ্চতা সাড়ে পাঁচফুটের বেশি হবে না। উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ। বয়েসের ধাক্কায় চোখদুটো একটু বসে গেছে। তপোক্লিষ্ট চেহারা যেমন হয় তেমনই সাধুবাবার চেহারা। সাধুদের আমরণের সঙ্গী যেটা থাকে সেটা আছে, ঝোলা। গাছের গায়ে লাঠিটাকে এমন করে রাখলেন, মনে হল যেন কোনও অসুস্থরুগী বসে আছে আরাম কেদারায় হেলান দিয়ে। আবার প্রণাম করে বললাম,
– বাবা, আপকা সম্প্রদায় ক্যায়া হ্যায়?
ভাবলেশহীন মুখমণ্ডল বৃদ্ধের। বললেন,
– বেটা, ম্যায় তো পুরী সম্প্রদায় কা সন্ন্যাসী হু।
– বাবা, মাইহার সারদামায়ের মন্দিরে এলেন, এখন এলেন কোথা থেকে, এখান থেকে যাবেন কোথায়? আপনার ডেরা কোথায়, বয়সই বা হল কত?
একসঙ্গে একঝুড়ি প্রশ্ন শুনে তাকালেন আমার মুখের দিকে। মুখভাবের কোনও পরিবর্তন হল না। দেখে মনে হল, ভাবলেন, অল্প বয়সের এই ছোকরা এসব জানতে চায় কেন, জেনে এর হবেটাই বা কি? উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম। অত্যন্ত ধীর কণ্ঠে সাধুবাবা বললেন,
– বেটা, আমি মাসখানেক ছিলাম চিত্রকূটে। ওখান থেকে এসেছি। সারদামাঈয়া কে দর্শন করতে, তবে এর আগেও এসেছি বেশ কয়েকবার। আর ডেরা বলতে আমরা তেমন কোথাও কিছু নেই। যখন যেখানে যাই, তখন সেখানে থাকি কিছুদিন। পড়ে থাকায় একঘেয়েমি এলে তখন অন্য কোথাও চলে যাই। এভাবেই জীবনের এতগুলো বছর কাটিয়ে এলাম। বাকিটা কেটে যাবে এইভাবে। গৃহত্যাগ হয়েছে বছর ১৫/১৬-তে, বয়েস ৭০/৭২ হবে।
অনেক কথার পর জানতে চাইলাম,
– বাবা, গৃহত্যাগের পর মায়ের কথা কি কখনও মনে পড়েছে?
কথাটা শোনামাত্রই বৃদ্ধের মুখখানা পলকে কেমন যেন বিবর্ণ ফ্যাকাসে হয়ে গেল। ধীরে ধীরে নেমে এল কৃষ্ণাচতুর্দশী। জলে ভরে উঠল চোখদুটো। টপটপ করে নেমে এল অশ্রুধারা। অত্যন্ত মধুর কণ্ঠে বললেন,
– বেটা, মা-কে কি কখনও ভোলা যায়। পৃথিবীর কোনও পুরুষ বা রমণী তার মাকে কি কখনও ভুলতে পেরেছে, না পারবে কখনও?
গেরুয়া বসনের খুট দিয়ে চোখ দুটো মুছে নিলেন। ‘মা’ প্রসঙ্গে এমন সব কথা বললেন সাধুবাবা যা আমার মনকে মোহিত করে দিল। জিজ্ঞাসা করলাম,
– এত বছর তো শুধু চললেন আর চললেন। অসুস্থ হননি কখনও? অসুস্থ হলে কে দেখবে আপনাকে?
কথাটা শুনে আমাকে চমকে দিয়ে বললেন,
– বেটা, শুনলে তুই অবাক হবি, গৃহত্যাগের পর কখনও অর্ধাহারে দিন কেটেছে তবে অনাহারে থাকিনি কখনও। এ দেহটার উপর দিয়ে দিনের পর দিন শীত গ্রীষ্ম বর্ষার আনন্দধারা বয়ে গেছে নির্বিচারে, নির্বিকারে। আজ পর্যন্ত কোনও দিন জ্বর তো দূরের কথা একফোঁটা সর্দিকাশিও হয়নি। ‘গুরু মহারাজ কি কৃপা সে’ বাকি জীবনটাও আমার কেটে যাবে এমন করে। পরবর্তীকালে অসুস্থ হলে কে দেখবে, না দেখবে, এসব আগাম ভাবনা সাধুদের জন্য নয়, গৃহীদের। জীবনের এতগুলো বছর কিছু না ভেবেই কাটিয়ে এলাম বেশ আনন্দে, বাকিটাও কাটবে আমার গুরুজির কৃপাতে।
সাধুবাবার সঙ্গে নানান বিষয়ে কথা হতে হতে একসময় জিজ্ঞাসা করলাম,
– বাবা, বিভিন্ন ধরণের ব্রতের কথা শোনা যায় এবং পালনকারীদেরও দেখা যায় ব্রত পালন করতে। ব্রত পালনে সত্যি কল্যাণ কি কিছু হয়?
এতক্ষণ পর সাধুবাবা হেসে ফেললেন। হাসির ভাবটা ধরতে আমার মুহুর্ত দেরি হল না। ভাবটা এই, ব্রতের মারাত্মক কুফল যেমন, তেমনই এর সুফলের অন্ত নেই। হাসির ভাবটা যে সত্যই বুঝেছিলাম তা সাধুবাবার কথাতেই পরে বুঝেছিলাম। একবার এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে এবার আমার চোখে চোখজোড়া রেখে তিনি বললেন,
– বেটা, বলিস কিরে? ব্রতের ফল কখনও সূক্ষ্ম, কখনও প্রত্যক্ষে হয়ে থাকে, এতে কোনও ভুল নেই। এখন প্রশ্ন হল ব্রত কাকে বলে? বেটা, শাস্ত্রের নির্ধারিত নিয়ম পালনকেই ব্রত বলে। মহাতপস্যার নামান্তরই ব্রত। শাস্ত্রে অসংখ্য ব্রতের কথা বলা হয়েছে। ওসব কথা বলেও শেষ করা যাবে না। তুই ফলের কথা বললি, তোকে দু-একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে পারবি। ব্রজগোপিনীরা কাত্যায়নীর ব্রত করে কৃষ্ণকে লাভ করেছিল। তুই রাজা ‘মান্ধাতা কা নাম শুনা হ্যায় কভি?’ (মাথা নেড়ে হ্যাঁ বললাম)। একাদশীতে উপবাস করে সগরসহ পৃথিবীর একমাত্র রাজা হয়েছিলেন মান্ধাতা।
মাঘমাসে শুক্লপক্ষে হস্তানক্ষত্রযুক্ত একাদশী তিথিতে উপবাস করেছিলেন মহাভারতের মহাবলী ভীম। যারজন্যই তো ওই একাদশী তিথি প্রসিদ্ধিলাভ করেছে ভৈমী একাদশী নামে। পিতৃ ও মাতৃঋণ কখনও শোধ করা যায় না বলে শাস্ত্রে উল্লেখ আছে। বেটা, শাস্ত্রে ওই একাদশী ব্রত অতি এক আশ্চর্য ব্রত হিসাবে সুখ্যাত। ভীম ওই একাদশীতে উপোস ও ব্রত করে মুক্ত হন পিতৃঋণ থেকে। তবে বেটা, হস্তানক্ষত্রে একাদশী তিথি না পড়লেও একাদশীর উপোসে কোনও বাধা নেই, করা যাবে, কল্যাণে মার নেই।
এক নাগাড়ে কথাগুলো বললেন। মন আমার জুড়িয়ে গেল। এত সহজে এত সুন্দর কথা এমন করে পাব তা মাইহারে এসে এতটুকুও ভাবিনি। এতক্ষণ সাধুবাবা পা-দুটো ছড়িয়ে বসেছিলেন। এবার বসলেন বাবু হয়ে। মনে হল একটু ক্লান্ত। একটা লম্বা হাই তুললেন। সাধুবাবাকে বললাম, ‘বাবা, আপনার দুটো পায়ে ধরছি। কোথাও যাবেন না। এক্ষুণি আসছি’ বলে এক দৌড়ে চলে গেলাম সামান্য দূরে একটা খাবারের দোকানে। সাধুবাবার চারখানা আর আমার চারখানা গরমাগরম পুরি সবজি আর আচার এনে ধরিয়ে ছিলাম হাতে। দু-হাত পেতে নিয়ে চেয়ে রইলেন মুখের দিকে। দেখলাম চোখদুটো জলে ভরে উঠেছে সাধুবাবার। অনুরোধের সুরে বললাম, ‘দয়া করে খেয়ে নিন বাবা।’ তাঁর শুরুর সঙ্গে আমিও শুরু করলাম। খাওয়া শেষ হতে প্রসঙ্গের সুতো ধরেই বৃদ্ধ বললেন,
– বেটা, এখন যে কথাটা তোকে বলব তা শুনলে ‘তেরা দিমাক খারাপ হো যায়েগা।’ দশমীসংযুক্ত একাদশীতে অসুর নিহিত থাকে। এই দিন উপোস করলে আসুরিক উপবাস হয়। ভগবান বিষ্ণু সন্নিহিত থাকেন দ্বাদশীসংযুক্ত একাদশীতে। দশমীসংযুক্ত একাদশীতে উপোস করেছিলেন ধৃতরাষ্ট্রের পত্নী গান্ধারী। সেইজন্যই তাঁর শতপুত্রের প্রাণ গেল। অতএব কেউ যেন দশমীসংযুক্ত একাদশীব্রত না করে। তিনটে তিথি একাদশী দ্বাদশী ও ত্রয়োদশী যদি একদিনে পড়ে, সেই একাদশীতে উপোস করলে সমস্ত পাপ বিনষ্ট হয়। শুধু একাদশীতে উপোস করলে সমস্ত পাপ বিনষ্ট হয়। শুদ্ধ একাদশীতে উপোস করা কর্তব্য। দ্বাদশীতে যদি একবেলা একাদশীও থাকে তাহলে দ্বাদশীতেই একাদশীর উপোস করতে হবে। একাদশীতে উপোস করে দ্বাদশীতে বিষ্ণু পূজা করলে সমস্ত কামনা সিদ্ধ হয়।
এই পর্যন্ত বলে সাধুবাবা একটু থামলেন। আমি চুপ করে বসে রইলাম। ইশারায় বিড়ির কথা বললাম। ঘাড় নেড়ে জানালেন আপত্তি নেই। দুটো ধরিয়ে একটা দিলাম হাতে। একটা নিলাম নিজে। ফুকফুক করে বার কয়েক টান দিয়ে বললেন,
– বেটা, শুক্ল ও কৃষ্ণ উভয় পক্ষের একাদশীব্রত পালন করলে ভগবান শ্রীবিষ্ণু ব্রতীর প্রতি অত্যন্ত প্রসন্ন হন। সমস্ত পাপ নাশ করে ব্রতীকে দান করেন তার কাম্যবস্তু। এই ব্রত ফল দান করে। মহাপুণ্যদায়ী ব্রত হল একাদশী। এর উপোস করলে আবার মায়ের স্তন পান করতে হয় না। বেটা, আমার কথাটা কি বুঝেছিস?
ঘাড় নেড়ে বুঝেছি বলেও মুখে ব্যাখ্যা করে বললাম,
– বাবা, মায়ের স্তন পান করতে হয় না মানে তো আবার ঘুরে পৃথিবীতে আসতে হয় না। জন্ম হলেই তো মাতৃস্তন পান করতে হয়। সুতরাং জন্ম না হওয়া মানেই তো মুক্তি, আপনি কি বাবা এটাই বোঝাতে চাইছেন?
উদাত্তকণ্ঠে সাধুবাবা বললেন,
– হাঁ বেটা, হাঁ। আমি মুক্তির কথাই বলেছি তোকে।
সাধুবাবা এখানে এলেন চিত্রকূট থেকে আর আমি যাব চিত্রকূটে। দেখতে দেখতে এখানে কেটে গেল প্রায় দুঘণ্টা। অনেক কথা হল নানান বিষয় নিয়ে। মনটাকে আমার একডালি ফুল দিয়ে সাজিয়ে দিলাম বৃদ্ধ সাধুবাবার শ্রীচরণে। পায়ে মাথাটা রেখে প্রণাম করে বললাম,
– বাবা, এমন কোনও কথা বলুন যে কথা সারাটা জীবন সুখে দুঃখে চলার পথের পাথেয় করে চলতে পারি।
সাধুবাবাও উঠে দাঁড়ালেন। মাথায় শীর্ণ হাতদুটো বুলিয়ে দিয়ে বললেন,
– বেটা, পৃথিবীতে একটা জিনিস কোনও মানুষ প্রার্থনা না করলেও এসে হাজির হয়ে যায়, সেটা হল সুখ আর দুঃখ। এটা ত্যাগের ইচ্ছা না থাকলেও চলে যায় বিনা চেষ্টায়। এটাই অন্তত কালের সত্য। এটা মেনে নিয়ে চলবি, মৃত্যু পর্যন্ত সারাটা জীবন কেটে যাবে আনন্দ, আনন্দ আর অফুরন্ত আনন্দে।
খাবার বললে কলকাতা শহরের জুড়ি নেই। এবার নতুন ধারনার খাদ্যাভ্যাসেও সেরা হল কলকাতা। তাও আবার…
তিনি শারীরিকভাবে অপারগ। এটা জানার পর এক ব্যক্তি তাঁর প্রতিবেশিকে ভাড়া করেন তাঁর স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা…
তাকে ফিরে পেতে এখন হন্যে হয়ে খুঁজছেন সকলে। যে সে পুতুল নয়। একাই স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ঘুরে…
২৭ বছরে কোনও যানবাহনে ওঠেননি তিনি। এমনকি কোনও নৌকা বা গরুর গাড়িতেও নয়। স্রেফ পায়ে…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…
বৃষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…