শিবকাশীর ভদ্রকালী মন্দির, ছবি - সৌজন্যে - উইকিমিডিয়া কমনস
সময়টা ১৯৬০ সাল। বিভিন্ন জায়গায় তখন দুর্ভিক্ষের হাহাকার। মানুষে হাতে কাজ নেই। খাবার নেই। সরকারি সাহায্যের দিকে চেয়ে মানুষ। সেই সময় একটি জায়গার বাসিন্দারা সরকারের মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজেদের মধ্যে জোট বাঁধেন।
কারও হাতে কাজ নেই। ভয়ংকর দুঃসময়। সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এজন্য তাঁরা নিজেরাই পথ খোঁজা শুরু করেন। বাসিন্দারা স্থির করেন তাঁর ৩ ধরনের উৎপাদন শুরু করবেন।
কেউ করবেন বাজি তৈরির কাজ। কেউ করবেন দেশলাই তৈরি। আর কেউ বা বেছে নিলেন প্রিন্টিংয়ের কাজ। শুধু বেছে নেওয়াই নয়, তাঁরা সেই পথে জোরকদমে এগিয়ে যেতে শুরু করেন।
তামিলনাড়ুর শিবকাশীর নাম তো সকলের জানা। শিবকাশী দেশজুড়ে বিখ্যাত তার আতসবাজির জন্য। আজও শিবকাশী ভারতের উৎকৃষ্ট বাজি তৈরির প্রধান শহর। খুব দ্রুত নিজেদের ভাগ্য নিজেরাই ফেরান শিবকাশীর মানুষ।
দুর্ভিক্ষের দুঃসহ যন্ত্রণাকে লঙ্ঘন করে শিবকাশীর মানুষ স্বাবলম্বী হয়ে বাঁচার পথ খুঁজে নেন। এখন ভারতের ৭০ শতাংশ বাজি এই শিবকাশীতেই তৈরি হয়। প্রিন্টিংয়ের কাজও এখানেই দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয়।
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু শিবকাশীর মানুষের এই লড়াই ও এভাবে শিবকাশীকে এক উৎপাদন ক্ষেত্রে পরিণত করার জন্য এর নাম দেন কুট্টি জাপান বা ছোট্ট জাপান।
জাপান তার প্রযুক্তি ও উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। সেই জাপানের মতই শিবকাশী হয়ে ওঠে ভারতের এক অন্যতম উৎপাদন অঞ্চল। এখন উৎকৃষ্ট মানের বাজি মানেই শিবকাশীর বাজি।
মীন রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ কি কি করনীয়…
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…