যোধপুরের মেহরানগড় দুর্গ, ছবি - সৌজন্যে - উইকিমিডিয়া কমনস
আর পাঁচটা দিনের মতই ছিল সেই দিনটা। ১৮ ডিসেম্বর ২০১২ সাল। শীত বেশ জাঁকিয়েই বসেছে পশ্চিমের মরুরাজ্য রাজস্থানে। রাজস্থানের যোধপুর শহরকে বলা হয় নীল শহর। রাজস্থানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এটি।
লক্ষ লক্ষ মানুষের বাস। সেখানেই বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ একটা তীব্র শব্দে আঁতকে ওঠে গোটা শহর। প্রতিটি মানুষের বুক ছ্যাঁত করে ওঠে।
এ কি ভয়ংকর আওয়াজ! কিসের আওয়াজ ওটা! এ যেন ধ্বংসের আগের প্রতিধ্বনি! যোধপুর শহরটাকে আতঙ্ক গ্রাস করে। সঠিক কারণ না জানতে পেরে মানুষ নিজের মত করে ব্যাখ্যা দেওয়া শুরু করেন।
কেউ বলেন ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানের শব্দভেদী উড়ে যাওয়ার শব্দ, কেউ বলেন, সেনারই অস্ত্রভান্ডারে বিস্ফোরণ হয়েছে। এ তারই বিকট শব্দ। কিন্তু এসব কিছুই হয়নি বলে জানিয়ে দেওয়া হয় সেনার পক্ষ থেকে।
তাহলে কিসের শব্দ? এটাই এখনও এক রহস্য। আজও এটা জানা যায়নি যে ওই বিকট হাড় হিম করা শব্দটা হয়েছিল কেন? উৎপত্তি কোথায়? কি ঘটেছিল সেদিন যোধপুরে? এর উত্তর এখনও মেলেনি।
বলা হয় ওই মাসেই বিশ্বের আরও কয়েকটি জায়গায় ঠিক এমনই অদ্ভুত বিকট শব্দ শোনা গিয়েছিল। কিন্তু কিসের শব্দ তা জানা যায়নি। ভারতে যে কয়েকটি রহস্য রহস্যই রয়ে গেছে তার একটি অবশ্যই যোধপুরের এই অতি তীব্র শব্দ।
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…