ঘড়ি, প্রতীকী ছবি
এখানে যে বিষয়গুলি উল্লেখ করছি তা আমার মন গড়া কোনও কথা নয়। যে কাজগুলির কথা বলছি তাতে বড় ধরণের আর্থিক খরচের মধ্যে পড়তে হবে বলে মনে হয় না।
যাঁরা নানান সমস্যায় আছেন, আর যাঁরা এই বিষয়গুলিতে একেবারেই অবিশ্বাসী অথচ সমস্যায় আছেন, তাঁরাও না হয় কোরামিন বা ডেকাড্রন না ভেবে অবিশ্বাসের সঙ্গেই করে দেখতে পারেন, আর যাই হোক, ক্ষতি কিছু হবে না।
বিভিন্ন সময়ে ভারতের নানা প্রান্তে ভ্রমণকালীন পথচলতি সাধুসঙ্গের সময় মানুষের কল্যাণে সাধুদের দেওয়া উপদেশের ভিত্তিতে এই কথাগুলি বলা।
অনেকেই আছেন যাঁরা ব্যবসায় কর্মরত। তাঁদের যদি কারও কোনও চালু ব্যবসা চলতে চলতে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়, তাঁরা এই ক্রিয়াটি করে দেখতে পারেন।
যে কোনও শনিবার একটা তামার পয়সা আর একটা গোটা সুপুরি নিয়ে সন্ধ্যায় অশ্বত্থ গাছের নিচে অথবা গোড়ায় রেখে আসুন। বটগাছ নয়। ওখান থেকে ফেরার সময় ভুল করেও পিছন ফিরে দেখবেন না। দেখলে ক্ষতি কিছু হবে না, লাভটুকু আর হবে না।
পরদিন রবিবার। সকালে উঠে হাত মুখ ধুয়ে ওই গাছের থেকে ছোট একটা সুন্দর পাতা নিয়ে আসুন। পাতাটা নখ দিয়ে কাটবেন না। টেনে ছিঁড়বেন।
এবার ওই পাতাটা আপনার ব্যবসাক্ষেত্রে যেখানে বসেন সেখানে আসনের নিচে রাখুন। দেখবেন, ব্যবসা আবার সুন্দরভাবে চলতে থাকবে। চলে যাওয়া খরিদ্দারও ফিরে আসবে।
এই ক্রিয়াটি করবেন গোপনে, কাউকে জানাবেন না। অভিজ্ঞতায় দেখেছি শতকরা ৯৯ জনের পেটে কথা থাকে না। সারা দুনিয়ায় বলে বেড়ায়। ফলে দৈবকর্মের কোনও ফল হয় না। — তথ্য – শিবশংকর ভারতী