সাইকো সিনেমার দৃশ্য, ছবি – সৌজন্যে – ইউটিউব – @ScreenThemes
সিনেমার পর্দায় আর যাই দেখানো হোক না কেন টয়লেটের দৃশ্য ইচ্ছা করেই এড়িয়ে যেতেন পরিচালকেরা। হলিউডে প্রচুর সিনেমা ততদিনে তৈরি হয়ে গেছে। যদি প্রয়োজনও পড়েছে টয়লেট দেখানোর তো তা সুচিন্তিত ভাবে এড়িয়ে যেতেন পরিচালকেরা।
এটা যেন একটা রীতি হয়ে উঠেছিল। হলিউড সিনেমার পর্দায় টয়লেটের দৃশ্য নয়। ১৯৬০ সাল পর্যন্ত হলিউডে যত সিনেমাই তৈরি হোক না কেন, তার একটিতেও টয়লেটের কোনও দৃশ্য ছিলনা।
এই পরম্পরা প্রথম ভেঙে দেন বিখ্যাত পরিচালক অ্যালফ্রেড হিচকক। টয়লেট ফ্লাশের আওয়াজও ছিল ওই সিনেমায়। হিচককের বিখ্যাত সিনেমা ‘সাইকো’।
সেই সাইকো মুক্তি পায় ১৯৬০ সালে। সাইকো ছিল প্রথম হলিউড সিনেমা যেখানে কোনও টয়লেট পর্দায় স্থান পায়। যা সে সময় দর্শকদের অবাক করেছিল।
১৯৩০ সালে হলিউড সিনেমার জন্য তৈরি হয়েছিল হেজ কোড। সে সময় মোশন পিকচার প্রোডিউসারস অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউটরস অফ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন উইল এইচ হেজ। তিনিই এই কোড তৈরি করেন।
এই হেজ কোড আদপে একটা গাইডলাইন। যা হলিউড সিনেমার ক্ষেত্রে মেনে চলা হত। সেই কোড মাথায় রেখেই পরিচালকেরা সিনেমার পর্দায় টয়লেটের দৃশ্য প্রয়োজন থাকলেও এড়িয়ে যেতেন।
সেই পরম্পরা প্রথম ভেঙে দেন হিচকক। তার আগে সিনেমার পর্দায় টয়লেটের দৃশ্য দেখানো কুরুচিকর পদক্ষেপ বলে মনে করা হত। ফলে হলিউডের পরিচালকরা তা এড়িয়ে চলতেন।
সে যে আদৌ কখনও জেগে উঠতে পারে সেটাই কেউ ভাবেননি। শেষবার জেগেছিল ১২ হাজার বছর…
যে বয়স পর্যন্ত বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ পৌঁছতে পারেননা। যাঁরা পৌঁছন তাঁদেরও একটা বড় অংশ ঘরের…
মানুষ টানা হাঁটতে পারেন। তা বলে রোবট? সেটাই কিন্তু হল। ঘরের মধ্যে কয়েক পা হাঁটা…
অবশ্যই এক বড় প্রাপ্তি। এই পশ্চিমবঙ্গের জঙ্গলেই দেখা মিলল অতি বিরল প্রজাতির এক হরিণের। যার…
এই রাজ্যকে ঘুমন্ত রাজ্য বলা হয়। এর পিছনে রয়েছে বিশেষ কারণ। যা জানার পর এটা…
মেষ রাশির আজকের দিনটা কেমন কাটতে চলেছে, রাশিফল ও দৈনিক সময়সূচী অনুযায়ী প্ল্যানিং করুন আজ…